লক্ষ্মীপুর জেলাবাসীর অহংকার মেজর জেনারেল মাহবুব

নিজস্ব সংবাদদাতাঃরিমন আহমেদ রাজু
দেশের ক্লান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সন্ত্রাসীদের ছোড়া বুলেট এবং রামদা,ছাপাতির আঘাতে শতশত ছাত্রছাত্রী ভাই বোন শহীদ হয় রক্তে রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ।চারিদিকে শুরু হয় স্বাধীনতাকামী ভাই বোনদের মৃত্যুর মিছিল।ঠিক সেই মুহূর্তে আশীর্বাদ স্বরুপ সেইফগার্ড হিসেবে আবির্ভূত হয় দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীরা।
সেজন্য জনগণ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন মাননীয় সেনাপ্রধান মহোদয় সহ হাজার হাজার সেনাসদস্যগণের প্রতি।তার মধ্যে অন্যতম মেজর জেনারেল মাহবুব।তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার কৃতি সন্তান।যিনি এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন কিভাবে একদলীয় শাসনামলে নিরেপক্ষ,সৎ,এবং ঝুকি নিয়ে জনগনের পাশে থাকতে হয়।
ওনার অধীনে শতশত বিভিন্ন কর্মচারী কর্মকর্তা কাজ করেছেন।যে কোন দলের হোক তার কাছে গেলে বিনয়ের সাথে সাহায্য করার চেষ্টা করেছেন বলে জানা যায়।এছাড়া ও অনার অধীনে লক্ষ্মীপুর জেলার ৪০/৫০জন সৈনিক হিসেবে চাকুরি করেছেন।তাদের ভাষ্য কোন বৈধকাজে ওনার নিকট গেলে স্যার কখনও কোন দলের,গোত্রের সেটা বিবেচনা করতেন না বন্ধু সুলভ আচরণ করতেন এবং আন্তরিকভাবে সহযোগীতা করতেন।
এইছাড়া বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ১ম স্বাধীন হয় বরিশাল জেলা আর ২য় স্বাধীন হয় খুলনা জেলা যেটি যশোর ৫৫,পদাতিক ডিভিশনের অধীনে আর মাহবুব হলেন সেখানে জিওসি।শুধু তাই নয় গোপালগঞ্জ জেলায় নাশকতাকারী ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধকরা সেনা অফিসার ও শতশত সেনাসদস্য যশোর সেনানিবাসের কর্মরত।